চন্দ্রাভিযানে বাংলার জয়জয়কার
চন্দ্রযান ৩-এর সাফল্যের সঙ্গে জড়াল হুগলির নাম। উত্তরপাড়ার খেয়াঘাটের বাসিন্দা জয়ন্ত লাহা বর্তমানে ইসরোর বিজ্ঞানী হিসাবে কর্মরত। চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে বিক্রমের সফল অবতরণের অন্যতম কারিগর তিনি। রোভার প্রজ্ঞান চাঁদের মাটিতে পরীক্ষানিরিক্ষা চালানোয় নেভিগেশন ক্যামেরার পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছেন উত্তরপাড়ার এই বিজ্ঞানী। বিক্রম অবতরণের পর জয়ন্ত লাহার ব্যস্ততা আরও বেড়েছে।
চন্দ্রযানের গতিবেগ নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে ছিলেন উত্তর ২৪ পরগনার বাদুড়িয়ার বাসিন্দা জয়ন্ত পাল।
‘চন্দ্রযান ৩’ -এর তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে ছিলেন পূর্ব মেদিনীপুরের পাঁশকুড়ার উত্তর কাটাল গ্রামের ছেলে পীযূষকান্তি পট্টনায়ক।
অন্যদিকে, চন্দ্রযান ৩-এর ক্যামেরার ডিজাইন করেছেন উত্তর দিনাজপুরের ইসলামপুরের অনুজ নন্দী।
ইসরোর সিনিয়র বিজ্ঞানী বিজয় দাইয়ের বাড়ি বীরভূমের মল্লারপুরে। চন্দ্রযান ৩-এর সফটওয়্যার অপারেটিং টিমের দায়িত্বে আছেন বীরভূমের আরেক সন্তান সৌম্যজিৎ চট্ট্যোপাধ্যায়। সফটওয়্যার অপারেশনে তাকে সাহায্য করেছেন জলপাইগুড়ির কৌশিক নাগ।
চাঁদে অবতরণের পর রোভারের গতিবিধি নিয়ন্ত্রনের দায়িত্বে আছেন বাঁকুড়ার কৃশানু নন্দী। অপারেশনের দায়িত্বে ছিলেন মুর্শিদাবাদের তুষারকান্তি দাস।