শুষ্ক অঞ্চল ছেড়ে সান্দাকফুতে ময়ূর
নিজের বসতভিটে থেকে ৪০০০ ফুট উচ্চতায় উঠে এসেছে ময়ূর, যে দেখে সান্দাকফুর স্থানীয় মানুষরা অবাক।
গলার কাছ থেকে পশমিনার মতো জড়িয়ে ঘন নীল, একেবারে তলপেট পর্যন্ত। আর পিঠ থেকে লেজ পর্যন্ত সাদা মুক্তো গাঁথা ওড়নার মতো।
ভারত-নেপাল সীমান্তে সান্দাকফুর কাছে কালোপোখরি আর গৈরীবাসের মাঝমাঝি কাইয়াকাটা গ্রামে এর আগে কখনও ময়ূর দেখেননি স্থানীয় মানুষ।
কাছাকাছি ডুয়ার্সের জঙ্গলে ময়ূরের ঘোরাফেরা নজরে আসে।
এমনকি, দার্জিলিংয়ের মানেভঞ্জনেও ময়ূর দেখেছেন অনেকে।
প্রায় ১০ হাজার ফুট উচ্চতায় ময়ূরের উপস্থিতি ভাবাচ্ছে ‘বার্ড ওয়াচারস সোসাইটি’কে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, বিশ্বউষ্ণায়নের দরুণ তাপমাত্রার বৃদ্ধি ও উচ্চ-স্থানের শুষ্ক হয়ে যাওয়ার জন্যই পাহাড়ের ওপরে উঠতে শুরু করেছে ময়ূর।