কোন অবতারে চতুর্থ তরঙ্গ নিয়ে ভারতে আসবে করোনা? চূড়ান্ত উদ্বেগ
মাত্র তিন সপ্তাহের বিরতির পর ফের করোনা পরীক্ষা বাড়ানোর নির্দেশ কেন্দ্রের। কারণ স্পষ্ট। চিন, দক্ষিণ কোরিয়া, ইজরায়েলে রকেটের গতিতে সংক্রমণ বাড়তে শুরু করেছে। নতুন করে ঢেউ উঠেছে থিতিয়ে পড়া করোনা মহামারীর। পরিস্থিতি এতটাই উদ্বেগজনক যে দেশের সংক্রমণ সর্বনিম্ন হওয়ার পর্যায়েও কেন্দ্র কোভিড টেস্ট বাড়ানোর জন্য রাজ্যগুলিকে চিঠি লিখতে বাধ্য হল।
এমন অবস্থায় প্রশ্ন উঠেছে, ভারতে করোনার চতুর্থ ঢেউ কি অবশ্যম্ভাবী? চিন্তায় আইসিএমআর থেকে স্বাস্থ্যভবন। উৎকণ্ঠায় কোভিড বিশেষজ্ঞ থেকে সাধারণ মানুষ।
তবে চতুর্থ ঢেউ কবে শুরু হবে তাই নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত চিকিৎসককুল। সাধারণত দু’টি ঢেউয়ের মাঝে তিন থেকে সাড়ে তিন মাসের ব্যবধান থাকে। সেই অঙ্কে জুন থেকে অক্টোবরের মধ্যে দেশে উঠবে চতুর্থ ঢেউ। কিন্তু কোন অবতারে হাজির হবে অতিমারী?তা নিয়েই শুরু হয়েছে বিতর্ক।
আইসিএমআর-এর পর্যবেক্ষণ, “আগামী দিনে করোনার কোন অবতার হানা দেবে তা এখনই স্পষ্ট করে বলা সম্ভব নয়। কারণ, চিন, দক্ষিণ কোরিয়ায় দাপাচ্ছে ওমিক্রন। কয়েকমাস আগেই ওই স্ট্রেনের দাপটে থরহরি কম্পমান হয়েছিল গোটা দেশ। আবার চিন থেকে দক্ষিণ কোরিয়া ঘুরে ইজরায়েল আসতেই সেই ওমিক্রন আবার দ্বিধাবিভক্ত হয়েছে। বিএ ১ এবং বিএ ২। অর্থাৎ ভৌগোলিক চরিত্র ও জল – হাওয়ার তারতম্যে একই ভাইরাসের স্ট্রেন দ্রুত বদলেছে। ঠিক যেমনটা এক বছর আগে দক্ষিণ আফ্রিকার ভ্যারিয়েন্ট তামাম আফ্রিকা মহাদেশকে কাঁপিয়েছিল।
সবমিলিয়ে এক অনিশ্চিত পরিস্থিতির মধ্যে দাঁড়িয়ে আছেন সাধারণ মানুষ।
এমন অবস্থায় প্রশ্ন উঠেছে, ভারতে করোনার চতুর্থ ঢেউ কি অবশ্যম্ভাবী? চিন্তায় আইসিএমআর থেকে স্বাস্থ্যভবন। উৎকণ্ঠায় কোভিড বিশেষজ্ঞ থেকে সাধারণ মানুষ।
তবে চতুর্থ ঢেউ কবে শুরু হবে তাই নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত চিকিৎসককুল। সাধারণত দু’টি ঢেউয়ের মাঝে তিন থেকে সাড়ে তিন মাসের ব্যবধান থাকে। সেই অঙ্কে জুন থেকে অক্টোবরের মধ্যে দেশে উঠবে চতুর্থ ঢেউ। কিন্তু কোন অবতারে হাজির হবে অতিমারী?তা নিয়েই শুরু হয়েছে বিতর্ক।
আইসিএমআর-এর পর্যবেক্ষণ, “আগামী দিনে করোনার কোন অবতার হানা দেবে তা এখনই স্পষ্ট করে বলা সম্ভব নয়। কারণ, চিন, দক্ষিণ কোরিয়ায় দাপাচ্ছে ওমিক্রন। কয়েকমাস আগেই ওই স্ট্রেনের দাপটে থরহরি কম্পমান হয়েছিল গোটা দেশ। আবার চিন থেকে দক্ষিণ কোরিয়া ঘুরে ইজরায়েল আসতেই সেই ওমিক্রন আবার দ্বিধাবিভক্ত হয়েছে। বিএ ১ এবং বিএ ২। অর্থাৎ ভৌগোলিক চরিত্র ও জল – হাওয়ার তারতম্যে একই ভাইরাসের স্ট্রেন দ্রুত বদলেছে। ঠিক যেমনটা এক বছর আগে দক্ষিণ আফ্রিকার ভ্যারিয়েন্ট তামাম আফ্রিকা মহাদেশকে কাঁপিয়েছিল।
সবমিলিয়ে এক অনিশ্চিত পরিস্থিতির মধ্যে দাঁড়িয়ে আছেন।