আইপিএলের মেগা নিলামে রিটেনশন নিয়ম নিয়ে আলোচনা শুরু

  সবে মাত্র শেষ হয়েছে আইপিএল। সামনে বিশ্বকাপ। তার মাঝেই পরের আইপিএলের দামামা বেজে গেল। চলতি বছরের ডিসেম্বরে মেগা নিলাম। নিলামের আগে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, রিটেনশন নিয়ম কী হবে আইপিএলের? যা শোনা যাচ্ছে তাতে ৩+১ নিয়মই রাখতে আগ্রহী বিসিসিআই। অর্থাৎ, মোট চারজনকে রিটেন করা যাবে। যা অন্যান্য বার হয়ে থাকে। কিন্তু অনেক টিম চাইছে,

সমস্ত ভাষার বইয়ের পিডিএফ কপি আপলোড উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের

প্রায় এগারো বছর পর বদল করা হয়েছে একাদশ-দ্বাদশের সিলেবাস। নয়া পাঠক্রমে বেশ কিছু নতুন বিষয় যেমন যোগ করা হয়েছে তেমন অনেক কিছু বাদ দেওয়াও হয়েছে। নয়া পাঠক্রমের বই ছাপাতে দেওয়া হলেও তা কবে আসবে সেই নিয়ে রীতিমতো সংশয়ে পড়ুয়া থেকে সংসদ। তাই এবার পড়ুয়া এবং শিক্ষকদের সুবিধার্থে অনলাইনে নতুন সিলেবাসের সমস্ত ভাষার বইয়ের পিডিএফ আপলোড

বিজেপির স্বার্থান্বেষী চরিত্রের কথা মনে রেখে ভোট দিন, আবেদন গণমঞ্চের

ভোটের দিন ঘোষণার ঠিক পরেই ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করতে শুরু করেছে বিজেপি। তাই শেষ দফার ভোটের আগে বাকি কেন্দ্রের ভোটারদের বিজেপির স্বার্থান্বেষী চরিত্রের কথা মনে রেখে ভোট দেওয়ার জন্য আবেদন করল দেশ বাঁচাও গণমঞ্চ। কলকাতার প্রেস ক্লাবে এক সাংবাদিক সম্মেলনে সেই কথাই বললেন পূর্ণেন্দু বসু, রন্তিদেব সেনগুপ্ত, পিডিএসের সমীর পুততুণ্ড, সৈকত মিত্র, প্রতুল মুখোপাধ্যায়রা। সপ্তম

প্রধানমন্ত্রীর মর্যাদাকে মাটিতে মিশিয়েছেন, খোলা চিঠিতে আক্রমণ মনমোহনের

দেশের শেষ দফার লোকসভা ভোটের আগে বর্তমানকে বিঁধে প্রাক্তন বললেন, তিনি রাজধর্ম থেকে বিচ্যুত হয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর পদে থেকে কুৎসিত বিভাজনের রাজনীতি করা চরম দুর্ভাগ্যজনক। খোলা চিঠিতে নরেন্দ্র মোদির নিন্দা করে ড. মনমোহন সিং বলেন, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নিজের পদমর্যাদাকে ধুলোয় মিশিয়ে দিয়েছেন।ওই খোলা চিঠিতে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, ‘আমি এই নির্বাচনী প্রচারের সময় রাজনৈতিক আলোচনাগুলিকে খুব মনোযোগ

বিবেকানন্দ রকে মোদীর ধ্যানে আদর্শ আচরণবিধি লঙ্ঘিত? কি বললো কমিশন?

সপ্তম দফার ভোটের প্রচার শেষ হতেই পঞ্জাব থেকে সোজা দক্ষিণ ভারতের কন্যাকুমারীতে চলে যান নরেন্দ্র মোদী। সেখানে তিনি বিবেকানন্দ রকে বসে ৪৫ ঘণ্টার ধ্যান শুরু করেছেন। এই কর্মসূচি নিয়ে আপত্তি করেছে বিরোধীরা। কমিশনে অভিযোগও জানানো হয়েছিল।বিরোধীদের দাবি ছিল, প্রধানমন্ত্রী মোদীর এই ধ্যান কর্মসূচি যেন টিভি বা সংবাদমাধ্যমে সম্প্রচারিত না করা হয়। নির্বাচন নিয়ম অনুসারে, প্রধানমন্ত্রী

নির্বাচনী প্রচারের সংখ্যায় শীর্ষে বাংলা

২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের প্রচার শেষ হয়েছে। প্রায় আড়াই মাস ধরে চলা ভোটের প্রচারে গোটা দেশে বাংলায় সব থেকে বেশি প্রচার কর্মসূচি হয়েছে। ভোট ঘোষণার পর থেকে এই রাজ্যে প্রায় ১ লক্ষ সভা, মিছিল-সহ বিভিন্ন কর্মসূচি হয়েছে। কমিশন সূত্রে খবর, রাজ্যে কর্মসূচি করতে চেয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল এবং সংগঠনের তরফে ১ লক্ষ ১৯ হাজার ২৭৬টি

২৩০ আসনও পাবে না বিজেপি,নতুন ভবিষ্যদ্বাণী যোগেন্দ্র যাদবের

  প্রাক্তন রাজনৈতিক কর্মী যোগেন্দ্র যাদবের নয়া ভবিষ্যদ্বাণী। শুরুতে তিনি দাবি করেছিলেন, লোকসভা নির্বাচনে ২৪০-২৫০ আসন পেতে পারে বিজেপি। এনডিএ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেরোতে পারে। এবার যোগেন্দ্রর দাবি, বিজেপি ২৩০ আসনও পেরোবে না। যোগেন্দ্র যাদবের মতে, ‘BJP-র সহযোগী দলগুলি জিততে পারে ৩৫ থেকে ৪০টি আসন। বিজেপি যদি মাত্র ২৩০ আসন যেতে সে ক্ষেত্রে ম্যাজিক ফিগার পেরোতে কালঘাম

সপ্তম দফার ভোটে ওয়েবকাস্টিংয়ে বিশেষ জোর নির্বাচন কমিশনের

ওয়েব কাস্টিং ক্যামেরা বন্ধ থাকলে সপ্তম দফায় বুথে হবে না ভোটগ্রহণ – জানিয়ে দিল নির্বাচন কমিশন। শনিবার রয়েছে সপ্তম ও শেষ দফার নির্বাচনে দেশের ৫৭ আসনে হবে ভোটগ্রহণ। তার মধ্যে বাংলার নয় আসন রয়েছে। ভোটগ্রহণ পর্বে ক্যামেরা যে চলছে, তা নিশ্চিত করতে হবে প্রিসাইডিং অফিসারকে। কোনও কারণে ওয়েব কাস্টিং বন্ধ হলে তার উপযুক্ত জবাব দিতে

বিজেপির বিরোধিতা করলেই কৃষক নেতাদের গৃহবন্দি করা হচ্ছে

লোকসভা ভোটের মধ্যেই মোদির সরকারের বিরুদ্ধে মারাত্মক অভিযোগ করল কৃষক সংগঠনগুলি। সংযুক্ত কিষান মোর্চার অভিযোগ, বিজেপির বিরোধিতা করলেই কৃষক নেতাদের গৃহবন্দি করে রাখা হচ্ছে। কোনওরকম নিয়ম না মেনেই তাঁদের গৃহবন্দি করা হচ্ছে। বিজেপির আদেশেই পুলিস-প্রশাসন এই কাজ করছে। তাই বিজেপিকে এবার কড়া চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে সর্বভারতীয় কৃষক নেতারা। তাঁরা বলেছে, ‘বিজেপি আমাদের দিল্লিতে প্রবেশ করতে

বেনজিরভাবে, ৬৪ বছর পর ফেব্রুয়ারি ও মার্চ মাসের ক্রেতা মূল্যসূচকই প্রকাশ করলো না কেন্দ্র

জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে। কিন্তু সেই তুলনায় উপার্জন বাড়ছে না মানুষের।এবার বেনজিরভাবে, ৬৪ বছর পর ফেব্রুয়ারি ও মার্চ মাসের ক্রেতা মূল্যসূচকই প্রকাশ করলো না কেন্দ্র। বিরোধীরা বলছে এটা ভোটব্যাঙ্কে ভাঙন ধরার আতঙ্ক। তথ্য বলছে, গত সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত চার মাসের সূচক ছিল যথাক্রমে ১৩৭.৫, ১৩৮.৪, ১৩৯.১ এবং ১৩৮.৮। জানুয়রিতে ১৩৮.৯। সুতরাং মূল্যবৃদ্ধিতে লাগাম দেওয়া যায়নি।এই