লোকসভার নির্বাচনে লড়বেন কারা, ঠিক করতে পারছেনা কংগ্রেস

ছত্তিশগড় ও রাজস্থানে সরকার হারিয়েছে কংগ্রেস। মধ্যপ্রদেশে জিততে পারেনি তারা। তিন জায়গাতেই দায়িত্বে ছিলেন হাত শিবিরের তথাকথিত প্রবীণরা। এবার প্রশ্ন উঠছে, লোকসভা নির্বাচনে তাদের হয়ে লড়বে কারা? ২০২৪এর লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির হেভিওয়েট নেতাদের বিরুদ্ধে লড়তে স্বচ্ছ, অভিজ্ঞ প্রার্থীদের দাঁড় করাতে চায় কংগ্রেস। কিন্তু, এই পরিকল্পনায় প্রথমেই জল ঢেলে রাজস্থানের প্রাক্তণ মুখ্যমন্ত্রী অশোক গহলোত, ছত্তিশগড়ের প্রাক্তণ

সংবাদমাধ্যমের উপর নজরদারিতে জাতীয় নির্বাচন কমিশন

লোকসভা নির্বাচনের আগেই সংবাদমাধ্যমের উপর নজরদারিতে নেমে পড়ল জাতীয় নির্বাচন কমিশন। জারি হয়েছে নির্দেশনামা। নির্দেশে স্পষ্ট করে বলা আছে সংশ্লিষ্ট রাজ্যগুলির সংবাদমাধ্যমগুলিতে প্রকাশিত ভোট সংক্রান্ত যাবতীয় খবরের কপি নয়াদিল্লিতে কমিশনের সদর দপ্তরে পাঠাতে হবে। এই প্রথম নির্বাচন ঘোষণার এত আগে এমন পদক্ষেপ নেওয়া হল। মোট সাতটি বিষয়ের উপর জোর দিয়েছে কমিশন। সেই সংক্রান্ত সংবাদ প্রকাশিত

ঘাটাল থেকেই লড়বেন দেব

দেবকে নিয়ে বেশ কিছুটা অস্বস্তিতেই ভুগছিল তৃণমূল কংগ্রেস। দলের বেশ কিছু নেতাদের সঙ্গে বনিবনার অভাব, দলীয় কর্মসূচি, এলাকা কিংবা সংসদ সব জায়গাতেই সাংসদের উপস্থিতি নামমাত্র। এসবের মাঝে আবার বিরোধী শিবিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ সবমিলিয়ে বেশ কিছুটা তাল কেটে গেছিলো। দলীয় সাংসদের একাধিক মন্তব্য, উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখরের সঙ্গে দেখা করা বা প্রধানের মত সিনেমার মাধ্যমে বাংলার

লাক্ষাদ্বীপ-মালদ্বীপ বিবাদের মূলে কে?

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সম্প্রতি লাক্ষাদ্বীপ সফরে যাওয়ার পরেই মালদ্বীপের কিছু মন্ত্রী তাকে নিয়ে কটু কথা বলেন। তারপরেই মালদ্বীপের বুকিং বাতিল করে ভারতীয়রা লাক্ষাদ্বীপে বেড়াতে যাওয়ার কথা বলেন। কিন্তু এই বিবাদের পেছনে আসলে কে? বিহারের এক যুবক রওশন সিনহা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির লাক্ষাদ্বীপ সফরের একটি ভিডিয়ো শেয়ার করে মালদ্বীপের সরকারকে “পুতুল সরকার” বলে কটাক্ষ করেন, যাতে

ভোটের জন্য এখনও প্রস্তুত নয় বঙ্গ বিজেপি

সামনেই লোকসভা নির্বাচন। অথচ ভোটের জন্য এখনও প্রস্তুত নয় বঙ্গ বিজেপি।বাংলায় বিজেপির ইনচার্জ কেন্দ্রীয় নেতা মঙ্গল পান্ডে ভোটের প্রস্তুতি বৈঠকে এমনই মন্তব্য করলেন। বুথ পর্যায়ে পার্টির ‘ভিত’ কতটা পোক্ত সে ব্যাপারে সংশয় প্রকাশ করেছেন রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। এই বৈঠকে বুথে বুথে গেরুয়া শিবিরের কর্মীদের উপস্থিতি নিয়ে চূড়ান্ত রিপোর্ট পেশ করা হয়। সেখানে বলা হয়,

জিএসটি ফাঁকি নিয়ে সীতারামনকে চিঠি অমিত মিত্রের

জিএসটি-তে কর ফাঁকি নিয়ে বহুবার কেন্দ্রকে চিঠি পাঠিয়েছেন অমিত মিত্র। এবারের চিঠিতে বিভিন্ন পরিসংখ্যান তুলে ধরে তিনি দাবি করেছেন জিএসটি চালুর সাড়ে ছ’বছর পরেও কর ফাঁকি ঠেকানো যায়নি। অমিত মিত্রের অভিযোগ, প্রতি মাসে ১.৬ লক্ষ কোটি টাকা জিএসটি আদায়কে সাফল্য হিসেবে তুলে ধরা হচ্ছে। কিন্তু বিপুল পরিমাণে জিএসটি ফাঁকির যে তথ্য উঠে এসেছে, তা আসলে