বোলপুর ডাকবাংলো মাঠে হবে পৌষমেলা

অনেক জট কাটিয়ে অবশেষে হচ্ছে পৌষমেলা। এবছর শান্তিনিকেতনের পূর্বপল্লির মাঠের পরিবর্তে ডাকবাংলো মাঠে অনুষ্ঠিত হবে পৌষমেলা। বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ও শান্তিনিকেতন ট্রাস্ট এবং বোলপুর মহকুমা প্রশাসনের যৌথ সিদ্ধান্তেই এই পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। পৌষমেলা নিয়ে প্রশাসনকে বেশ কিছু শর্ত দিয়েছে বিশ্বভারতী: • গ্রিন ট্রাইবুনালের শর্তাবলী রক্ষা করতে হবে। • বিশ্বভারতী ও শান্তিনিকেতন ট্রাস্ট, মেলা সংগঠিত

২০ ডিসেম্বর দিল্লিতে মমতা মোদী বৈঠক

বাংলার বঞ্চনা নিয়ে বৈঠকের জন্য অবশেষে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সময় দিলেন নরেন্দ্র মোদী। নবান্ন সূত্রে খব, আগামী ২০ ডিসেম্বর এই বঠক হবে দিল্লিতে। উল্লেখ্য, আগামী ১৯ ডিসেম্বর মঙ্গলবার দিল্লিতে বিরোধী জোট ‘ইন্ডিয়া’র বৈঠক ডেকেছে কংগ্রেস। তৃণমূল সূত্রে খবর, ওই বৈঠকে যোগ দিতে পারেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূল সূত্রে খবর আগামী ১৭ থেকে ২০ ডিসেম্বর পর্যন্ত

অন্য স্থানে সৌরভের স্টিল কারখানা?

জিন্দলদের জমিতে না, পশ্চিম মেদিনীপুরে অন্য জমিতে সম্ভবত তৈরি হতে চলেছে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের ইস্পাত কারখানা। শালবনীর জায়গায় চন্দ্রকোনা রোডে তৈরি হতে পারে প্রাক্তণ ভারত অধিনায়কের নব্য কারখানা। পশ্চিম মেদিনীপুরের গড়বেতায় শিল্প গড়তে রাজ্য সরকার ১ টাকা মূল্যে প্রায় ৩৫০ একর জমি লিজ়ে দেবে শিল্পোন্নয়ন নিগমকে। এই জমির তালিকায় রয়েছে প্রয়াগ ফিল্মসিটির জমি, যা সম্ভবত দেওয়া

আর্থিক বঞ্চনার বিরুদ্ধে রাজ্যসভা থেকে ওয়াকআউট ইন্ডিয়া জোটের

রাজ্যগুলির প্রতি কেন্দ্রীয় সরকারের আর্থিক অবরোধের বিরুদ্ধে আজ সংসদের উচ্চকক্ষ থেকে তৃণমূল কংগ্রেস, আম আদমি পার্টি, কংগ্রেস, জনতা দল (ইউনাইটেড), ডিএমকে, রাষ্ট্রীয় জনতা দল, রাষ্ট্রবাদী কংগ্রেস, সিপিএম, সিপিআই, শিবসেনা (উদ্ধব ঠাকরে), সমাজবাদী পার্টি এবং ইন্ডিয়া জোটের বাকি রাজনৈতিক দলগুলি ওয়াকআউট করলো। কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে আর্থিক অবরোধের অভিযোগ বহুদিনের। বাংলায় ১০০ দিনের কাজ, আবাস যোজনা, জিএসটির

জম্মু-কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা রদ সাংবিধানিক: সুপ্রিম কোর্ট

জম্মু কাশ্মীর থেকে সংবিধানের ৩৭০ নম্বর ধারা প্রত্যাহার করে ঐতিহাসিক পদক্ষেপ করেছিল কেন্দ্রে নরেন্দ্র মোদী সরকার। ২০১৯ সালের ৫ আগস্ট, কেন্দ্রীয় সরকার এই বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহার করার এবং এই অঞ্চলটিকে দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে বিভক্ত করার ঘোষণা হয়েছিল। কেন্দ্রের এই পদক্ষেপকে চ্যালেঞ্জ করে মামলা হয়েছিল সর্বোচ্চ আদালত অর্থাৎ সুপ্রিম কোর্টের সংবিধান বেঞ্চে। ৪ বছর পর এই

দু বছর বন্ধ ট্যালেন্ট সার্চ বৃত্তি

মেধাবী ছাত্রদের খুঁজে স্কুল থেকে পিএইচডি স্তর পর্যন্ত স্কলারশিপ প্রদান করার জন্য অনুষ্ঠিত হয় ন্যাশনাল ট্যালেন্ট সার্চ এক্সামিনেশন বা এনটিএসই। কিন্তু গত দুই বছর ধরে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত করছেনা কেন্দ্রীয় সরকার। অভিযোগ উঠছে, শিক্ষা ক্ষেত্রে কেন্দ্রের খরচ করার অনিহা এর পেছনে মূল কারণ। ১৯৬৩ সালে ১০ম শ্রেণীর ছাত্রছাত্রীদের জন্য শুরু হয় এই পরীক্ষা। কেন্দ্রের নিয়োজিত